মার্ক জাকারবার্গ এর অদ্ভুত জীবন কাহিনী এবং ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ

মার্ক জাকারবার্গ এর অদ্ভুত জীবন কাহিনী এবং ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ-মার্ক জাকারবার্গ একজন আমেরিকার কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও সফটওয়্যার ডেভলপার। যার পুরো নাম মার্ক এলিয়ট জাকারবার্গ। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৪ সালে ১৪ শে মে। তার বাবা মনোচিকিৎসক ক্যারেন এবং মাতা দন্ত চিকিৎসক জাকারবার্গের ঘরে জন্ম নেন মার্ক জাকারবার্গ। জাকারবার্গের তিন বোন রয়েছে রেন্ডি, ডোনা এবং এরিয়েল। মার্ক জাকারবার্গ এর অদ্ভুত জীবন কাহিনী

জাকারবার্গ একজন ইহুদী হিসেবে বেড়ে উঠেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে তিনি নিজেকে একজন নাস্তিক হিসেবে বর্ণনা করেন। যার আসল পরিচয় হলো জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে।তিনি ফেসবুকের চেয়ারম্যান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবংনিয়ন্ত্রক অংশীদার। মার্ক জাকারবার্গ এর অদ্ভুত জীবন কাহিনী-Refarens-sportsnet24

এছাড়া তিনি সৌরভ পাল মহাকাশযান উন্নয়ন প্রকল্প এর সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা এবং বোর্ডের অন্যতম সদস্য হিসেবে কাজ করছেন । জাকারবার্গের জন্ম নিউইয়র্ক এর হোয়াইট প্লাইন্স। এছাড়া তিনি হার্বাট বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করেছেন। ২০০৪ সালে ৪ চৌঠা ফেব্রুয়ারি ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রথমের দিকে শুধু কলেজ ক্যাম্পাসে ফেসবুক চালু করার পরে খুব দ্রুত এটি সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ২০১২ নাগাদ ১০০ কোটি ব্যবহারকারীদের পৌঁছে যায়। যার ফলে মাত্র 23 বছর বয়সে তার ধন সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় চার কোটি মিলিয়ন ডলার। এবং তখনকার সময়ে বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় তিনি চার নম্বরে অবস্থান করেন এবং সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে তিনি প্রথম।

এছাড়া মার্ক জাকারবার্গ তরুণ উদীয়মান একজন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রধান উদ্যোক্তা হিসেবে এই পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন। সেখান থেকে পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষকে চরম বাস্তবতার শিক্ষা গ্রহণ করে তার মতো করে প্রতিটি মানুষ সফলতা অর্জন করতে পারে।কিন্তু সেখানে অবশ্যই বিখ্যাত ব্যক্তির কাজের সকল নিয়ম-নীতি এবং অনুসরণ করে কিভাবে কৌশল অবলম্বন করে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা যায় তা অবশ্যই মেনে এবং তা বাস্তবে করে দেখাতে হবে।

এছাড়া তিনি এত অল্প সময়ের মধ্যে নিজেকে একজন সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ হিসাবে প্রতিষ্ঠা করে প্রচলিত এই তথ্য যুগের সমাজে। প্রয়োজন হচ্ছে আবিষ্কারের জনক। উক্ত কথার ভিত্তিতে তিনি এমন একটি বিষয় আবিষ্কার করে পৃথিবীর মানুষের কাছে প্রকাশ করেছেন। তা যেন এক অমূল্য সম্পদ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সারা পৃথিবী এখন নির্ভর করছে তার ওপরে সকল কার্যাবলী সম্পাদন করা হয়ে থাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্টারনেটের মাধ্যমে।যার চাহিদা পৃথিবী ধ্বংস হওয়া অবধি পর্যন্ত মানুষের কাছে ব্যাবহার হয়ে থাকবে।