
বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবস ২০২৩,1989 সাল থেকে জাতিসংঘের উদ্যোগে বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে দিবস পালিত হয়ে আসছে ।আজ দোসরা জানুয়ারি বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবস।
বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবস ২০২৩
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস ২০২৩, বিশ্ব পরিসংখ্যান অনুযায়ী কোন কোন দেশে জনসংখ্যা রীতিমতো বৃদ্ধি পাচ্ছে যা ভয়ানক রূপ ধারণ করছে। আবার কোন কোন দেশে জনসংখ্যা কমতে শুরু করেছে, এটাও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
তাই এ সকল সমস্যা সমাধানের জন্য জাতিসংঘের উদ্যোগের প্রতি বছর বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবস পালিত হয়।
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস ২০২৩, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 2019 সালের পরিসংখ্যান মতে, প্রতি মিনিটে বিশ্বে 250 টি শিশু জন্মগ্রহণ করেন। তাই জাতিসংঘ বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবসের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী বিভিন্নভাবে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কাজ করে আসছে। Refarens-sportsnet24
বর্তমান জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের পরিসংখ্যান মতে,
যারা স্বাধীনতার পূর্ব থেকে পরিবার পরিকল্পনার মাধ্যমে কাজ করে আসছে বেসরকারি মাধ্যমে। এবং পরবর্তীতে সরকারিভাবে এর কার্যাবলি সম্পাদন করা হয়ে থাকে।
যদিও শুরুতে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে যথেষ্ট সচেতনতা অবলম্বন করা হয়েছিল। কিন্তু বর্তমান সাম্প্রতিক সময়ে এর কার্যক্রম অত্যন্ত ধীর গতিতে কার্যক্রম চলছে।
বর্তমান অনেক সচেতন শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গ এ বিষয়ে জেনে শুনেও অধিক সন্তান গ্রহণ করছেন। যা পরবর্তীতে অনেক ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের স্লোগান
বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন সচেতনামূলক কার্যক্রম গুলি বিভিন্নভাবে বাস্তবায়িত করে আসছে। যার প্রধান স্লোগান হচ্ছে, দুটি সন্তানের বেশি নয় একটি হলে ভালো হয়।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান এর বর্তমান অবস্থা
বাংলাদেশের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমান প্রতি মিনিটে চারজন করে শিশু জন্মগ্রহণ করছে। যা নিঃসন্দেহে অনেক বড় সমস্যার ইঙ্গিত প্রদান করছেন। এছাড়া পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা 60 দশমিক 7 শতাংশ বসবাস করে শুধু এশিয়া মহাদেশে।
1 লক্ষ 47 হাজার 570 বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই বাংলাদেশের বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রায় 16 কোটি জনগণ বাস করছে।1961 সালের বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল মাত্র তিন কোটির উপরে সেই জনসংখ্যা এখন বর্তমান রূপ ধারণ করেছে 5 গুণেরও অনেক বেশি.
বর্তমান বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের বিশেষজ্ঞরা ধারণা প্রকাশ করেছেন যে, খুব দ্রুত বর্তমান জনসংখ্যা 20 কোটিতে দাঁড়াবে ।যা বাংলাদেশের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে দাঁড়াবে।
পরিশেষে
বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবসের সকল কার্যক্রম আরও জোরালোভাবে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী করা বিশেষ প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপ অনুযায়ী বর্তমান অবস্থা অনুযায়ী যদি ভবিষ্যতেও চলতে থাকে তাহলে খুব দ্রুত জনসংখ্যায় ভরে যাবে আমাদের এই ছোট্ট পৃথিবী।