বাবা দিবস-নিয়ে যত কথা

বাবা দিবস-নিয়ে যত কথা-আপনাদেরকে হান্ডেট পার্সেন্ট কথা দিলাম। আজকে আপনি এখান থেকে বাবা দিবসের উদ্দেশ্যে একটি স্ট্যাটাস এবং পিক সংগ্রহ করে আপনার প্রিয় মানুষটি অর্থাৎ বাবাকে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে আপনি আপনার জীবনে তথা আপনার পরিবারের সকলের মুখে সর্বোচ্চ হাসি ফোটাতে পারেন। 

প্রতিবছর জুনের তৃতীয় রবিবার সারা বিশ্বব্যাপী বাবা দিবস উদযাপিত হয়।পশ্চিমা বিশ্বে ধারণা প্রচলিত হলেও আমাদের দেশেও এই দিনটি উদযাপন করা হয়।1908 সালে প্রথম বাবা দিবসের উদ্যোগ নেওয়া হয়।বাবা দিবস-নিয়ে যত কথা

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার ফেয়ারমেনটে প্রথম 5 ই জুলাই দিবসটি পালন করা হয়।আজ বিশ্ব বাবা দিবস এই পৃথিবীতে আমার জন্য সবচাইতে কষ্টের অনুতাপের এবং দুঃখের দিন।বাবা দিবস-নিয়ে যত কথা

তার প্রধান কারণ হলো, আমি আজকে আমার বাবা হারা একজন মানুষ যাদের এই পৃথিবীতে বাবা নেই একমাত্র তারাই বোঝে বাবা ছাড়া মানুষের কি যন্ত্রণা প্রতিনিয়ত ছটফট করছে নিজের ভিতর। এই মহা যন্ত্রণার কথা মুখে বলে কখনোই কাউকে বোঝানো সম্ভব নয়।বাবা দিবস-নিয়ে যত কথা

একমাত্র তারাই বুঝতে পারবেন যাদের আজকে এই পৃথিবীতে বাবা নেই। তাই সর্বোপরি আপনাদের প্রতি আমার হাত জোর অনুরোধ  যাদের এই পৃথিবীতে বট গাছের ছায়া, সর্বোচ্চ দামি সম্পদ তার বাবা তাকে কখনোই যেন অবহেলা অযত্ন না করা হয়।

বাবা হারানোর মূল প্রতিপাদ্য বিষয়

নশ্বর এই পৃথিবীতে দিবসের কোন শেষ নেই। শত শত  দিবস গুলির মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষনীয় একটি দিবস হচ্ছে, “বিশ্ব বাবা দিবস” এই দিবস সম্পর্কে এমন কিছু মূল্যবান কথা আপনাদের জন্য উপস্থাপন করলাম।

যে বিষয়গুলি একটু ধৈর্য সহকারে মনোযোগ সহকারে পড়েন এবং নিজের মনের সাথে বোঝেন অতীতে যা কিছু করেছি আল্লাহতালা যেন মাফ করে দেয়। আজ থেকে এখন থেকে আমরা ওয়াদাবদ্ধ হয়ে যাই।

আমাদের এই পৃথিবীতে যাদেরকে কেন্দ্র করে এত সুন্দর আলো-বাতাস প্রকৃতির হাজার নিয়ামত সবকিছু উপভোগ করার একটাই প্রধান মাধ্যম তা হচ্ছে বাবা।তাই আপনাদের আমি হাতজোড় করে বলছি এখান থেকে আপনি শিক্ষনীয় কিছু নিয়ে যান। যা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দেন পরিবার তথা সমাজ দেশ ও জাতির  মাঝে।

সর্বশ্রেষ্ঠ একটি নিয়ামত 

বাবা হচ্ছে একজন সন্তানের জন্য পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ একটি নিয়ামত ।যার সম্পর্কে আমরা যদি দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত আলোচনা করে থাকি তার গুণাবলীর কথা কখনোই মুখে বলে শেষ করা যাবে না।

সে ক্ষেত্রে মহা মূল্যবান কিছু বাণী অতীতের জ্ঞানীগুণী ব্যক্তি বর্গ উল্লেখ করে গেছেন সেখান থেকে আমাদের সর্বোচ্চ জ্ঞান লাভ করে তাদের প্রতি যে মহা দায়িত্ব এবং করণীয় সকল কার্যাবলী আমাদেরকে গুরুত্বসহকারে মেনে চলতে  হবে। 

যখন একজন সন্তান তার বাবাকে সর্বোচ্চ চেষ্টার বিনিময়ে তাদের সকল দিক থেকে সেবা-যত্ন করে যেতে পারে তখন ওই সন্তান পৃথিবী এবং মৃত্যুর পরের জীবন সর্বোচ্চ সার্থকতা লাভ করে থাকে নিঃসন্দেহে।

সৃষ্টিকর্তার সতর্কতার বাণী

বাবা  সম্পর্ক এর বিষয়ে একজন সন্তানের দায়িত্ব কতটুকু এবং কিভাবে তাদের সেবা-যত্ন করে নিজেকে ধন্য করবে তার সকল নির্দেশনার মহামূল্যবান বাণী গুলো সৃষ্টিকর্তার নিজেই তার ধর্ম গ্রন্থ প্রকাশ করে গেছেন।

যেখানে স্পষ্ট ভাষায় ব্যক্ত আছে যে সৃষ্টিকর্তা ছাড়া যদি অন্য কাউকে সেজদা করতে বলা হতো তবে যেন মা-বাবাকেই সেজদা করতে বলা হত। এখান থেকে আমাদের জীবনের চরম কঠিন বাস্তব সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে,

অবশ্যই নিজের সার্থকতা লাভের জন্য হলেও সৃষ্টিকর্তার এই মহাবাণী মনেপ্রাণে মেনে নিয়ে তাদের সকল সুযোগ সুবিধা অসুবিধা খেয়াল করে তাদের সেবা-যত্ন করে যেতে  হবে। 

বাবার নির্দেশনা অনুযায়ী চলে যে সন্তান 

বাবা ও মায়ের বাধ্য সন্তান বলতে খুব সহজেই বোঝা যায় এক কথায় একজন সন্তান তার বাবা-মায়ের কথামতো যদি তার জীবনের সকল কার্যাবলী গুলো ঠিকঠাক মতো করে যেতে পারে তাহলে অবশ্যই তার জন্ম হবে সার্থক জনম। এবং পরকালে পাবে সে মহা পুরস্কার সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে। একথা আমাদের মহান সৃষ্টিকর্তার নিজেই ঘোষণা করেছেন তাঁর পবিত্র আল- কোরআনে।

অবাধ্য সন্তান

মা-বাবাকে সম্মান করে চলে না তাদের কথামতো যে সন্তান কোন কিছুই করে না তাদেরকে বলা হয় অবাধ্য সন্তান। আর এই অবাধ্য সন্তানের শাস্তি সম্পর্কে সৃষ্টিকর্তা মহাবিপদ সংকেত সহ তার ধর্ম গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন।

যা জানলে কখনই আমরা তাদের অবাধ্য হয়ে কখনো একটি পা ফেলবো না ।মানবাধিকার দৃষ্টিকোণ থেকে হলেও বাধ্য হয়ে আমাদের সকলের উচিত তাদের কথামতো আমাদের জীবন যাপন পরিচালনা  করা। 

সর্বোচ্চ সম্মানের মালিক

একজন সন্তানের কাছে এই পৃথিবীতে কোন মা-বাবাই কোন কিছু চায়না শুধু তারা চেয়ে থাকে যেন তাদেরকে সম্মানের সহিত আচরণ করে তাদের সাথে জীবনযাপন করা। কোন ক্ষেত্রেই তারা যেন এক বিন্দু পরিমাণ অসম্মান না হয় সেদিকে আপনাকে অত্যন্ত তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে হবে।

তবেই আপনার জীবন ধন্য হয়ে যাবে। এছাড়া নিজের বিবেক তথা সকল বাস্তবতার দিক থেকে একটি প্রশ্নের সহজ উত্তর আসে যে একজন সন্তানের কাছে সর্বোচ্চ সম্মানের মালিক একমাত্র দাবিদার এবং অধিকার আছে তার মা-বাবা।

বাবা হারানোর যন্ত্রণা 

এই পৃথিবীতে একজন সন্তানের জীবনের মূল চাবিকাঠি হচ্ছে তার বাবা অর্থাৎ যার বাবা নেই একমাত্র সেই বাবা হারা সন্তান জানেন এই কঠিন পৃথিবীর মানুষ কত কঠিন স্বার্থপর সকল কিছুর ক্ষেত্রে তেমনি আমিও একজন হতভাগা মানুষ বাবা ছাড়া দীর্ঘ 21 বছর পাড়ি দিয়ে আসছি ।

 একজন সন্তান যদি তার এই নশ্বর পৃথিবীতে সকল কিছুর দিকে সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী লাভ করতে চায় তাহলে সর্বপ্রথম যে কাজটি তাকে অবশ্যই করতে হবে তা হচ্ছে যে মা বাবার সেবা ও যত্ন করে তাদের কাছ থেকে দোয়া নিয়ে তাকে সফলতার মুখ দেখতে হবে নচেৎ অন্যথায় কোনভাবেই সম্ভব নয়।

 বাবার দোয়া

মা বাবার দোয়া এই শব্দটি আমরা যদি বাহিরে একটু মুহূর্তের জন্য হলেও বের হয়ে থাকি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠান তথা অফিস-আদালতে যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এই শব্দটি খুব সুন্দর করে লেখা আছে তার সঠিক অর্থ হচ্ছে যে মা-বাবার দোয়া থাকলে এই পৃথিবীতে সকল অসম্ভব কাজ খুব সহজেই সম্ভব করে নেওয়া সম্ভব এবং এই বাণী সৃষ্টিকর্তার নিজেই তার ধর্ম গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন যা 

চিরন্তন সত্য ।এছাড়া বাস্তবজীবনে আপনি একটু খেয়াল করে দেখবেন যাদের ওপর মা-বাবার কোন আশীর্বাদ নেই তাদের জীবনের ভয়ঙ্কর কর্মকাণ্ড গুলি দেখলে আপনি কখনোই মা বাবার দোয়া ছাড়া কোন কাজ করতে চাইবেন না। Refarens-sportsnet24

পরিশেষে

এই পৃথিবীতে  যারা মহাজ্ঞানী মানুষ অতীতে এসে এবং বর্তমান অব্দি পর্যন্ত মা-বাবার সম্পর্কে যতবারই উল্লেখ করে গেছেন সকল ক্ষেত্রে পরিষ্কার ভাষায় তারা উপস্থাপন করেছেন যে, কখনোই মা-বাবার সাথে খারাপ আচরণ করে জীবনে কোনো সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই তাদের সর্বোচ্চ সতর্কতার সহিত সেবা-যত্ন করে তাদের আশীর্বাদ নিয়ে আমাদের জীবন বর্তমান ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে হবে। 

আজ কি ডে ২০২৩ আজ কি দিবস এবং ২০২৩ সালের কোন দিন কি দিবস

সুন্দরী মেয়ে পটানোর এসএমএস

ভারতের সুন্দরী নায়িকাদের পিক (নতুন)

ফুল প্রেমীদের জন্য বিশ্বের সেরা কয়েকটি সুন্দর বাগান 

ফুলের রানী

মেয়েদের প্রেমে ফেলার এস এম এস

বিশ্বাস করার এস এম এস

মেয়েদের মন জয় করার এসএমএস 

মেয়েদের ইমপ্রেস করার মূল্যবান কিছু কথা

গার্লফ্রেন্ড কে ইমপ্রেস করার উপায়

ভালোবাসার রোমান্টিক পিক ,কষ্টের  পিক, ইমোশনাল পিক,  ছবি,  ফটো PDF Dowenload

ভালোবাসার মানুষটির জন্য শুভরাত্রি পিক

বউয়ের ওপর নির্যাতন 

বউ এর রোমান্টিক পিক এবং মহা গুরুত্বপূর্ণ টিপস 

প্রেমিকার কাছে ক্ষমা চাওয়ার পিক 

প্রজাপতির পিক

মনকে সতেজ রাখার বাণী, ছন্দ, এসএমএস, শুভেচ্ছা বার্তা, ফেসবুকে স্ট্যাটাস এবং কবিতা

জীবন সাথী/ সঙ্গী নিয়ে উক্তি, বাণী, ফেসবুক স্ট্যাটাস, ছন্দ ও রোমান্টিক কবিতা

প্রেমিকার জন্য রোমান্টিক ভালোবাসার এসএমএস এবং রোমান্টিক কবিতা

I love you রোমান্টিক কবিতা, ভালোবাসার এসএমএস,ছন্দ, ও স্ট্যাটাস

ভালোবাসার প্রতীক ঠোঁট

K অক্ষরের পিকচার, K নামের ব্যক্তিরা কেমন হয়, ছবি, পিক, ফটো এবং ওয়ালপেপার

লাভ পিক, লাভ ইমেজ, ছবি এবং ওয়ালপেপার ডাউনলোড

বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের New Pic,New Photo/নতুন ছবি, New Images/নতুন ইমেজ,New SMS/নতুন এসএমএস,নতুন ছন্দ এবং রোমান্টিক কবিতা ডাউনলোড 

ভালোবাসায় ব্যর্থতা, দুঃখ-কষ্ট এবং ভয়ানক যন্ত্রনাদায়ক ইমোশনাল পিক/ ছবি, ইমেজ,ছন্দ এবং স্ট্যাটাস

আই মিস ইউ এসএমএস ফর গালফ্রেন্ড / I Miss You SMS for Girlfriend

B অক্ষরের পিকচার,Love ছবি,Love  পিক, Love ফটো এবং Love ওয়ালপেপার ,যাদের নামের প্রথম অক্ষর B দিয়ে শুরু

হাত ধরা পিক(নতুন ভাবে)

দক্ষিণী ছবির সেরা নায়িকাদের পিক

রোমান্টিক ভালোবাসার জন্য প্রজাপতির পিক

স্বামীর ভালবাসা,ইসলামিক পিক/ ছবি,স্ট্যাটাস, ছন্দ, এসএমএস এবং রোমান্টিক কবিতা

H অক্ষরের পিকচার এবং H নামের ব্যক্তিরা কেমন হয়

রোমান্টিক লাভ এসএমএস, ভালোবাসার এসএমএস, লাভ ইমেজ, লাভ ফটো এবং লাভ পিক

R+M ফটো,R অক্ষরের পিক,R+M ইমেজ ফ্রী ডাউনলোড

ভালোবাসার রোমান্টিক পিক, ইমেজ, ওয়ালপেপার,ছবি,ফটো  ফ্রী ডাউনলোড

১০০+ সাইট রোমান্টিক পিকচার /ছবি ফ্রী ডাউনলোড

১০০+লাভ হট পিক/ ছবি ২০২৩ ফ্রী ডাউনলোড

প্রেমিকার জন্য গুড নাইট পিক, কবিতা, ছন্দ ও স্ট্যাটাস 

A to Z নামের অক্ষরের ছবি, অক্ষরের পিকচার, Images, ছবি, ফটো এবং ওয়ালপেপার

রানী মুখার্জির এর বায়োগ্রাফি, জন্ম, বয়স, ওজন, উচ্চতা, বয়ফ্রেন্ড, পরিবার

মোশারফ করিম এর বায়োগ্রাফি: লাইফ স্টোরি, অর্থ, বয়স, জন্ম, উইকি, ফ্যামিলি এবং স্ত্রী

আ খ ম হাসান বয়স, উচ্চতা, ফ্যামিলি, লাইভ স্টাইল এবং অন্যান্য

হুমাইরা হিমু জীবন বৃত্তান্ত, প্রেমিক, পরিবার উইকি

নোরা ফাতেহি বায়োগ্রাফি,নৃত্যশিল্পী, মডেল, অভিনেত্রী ও গায়িকা 

রজতাভ দত্তের অদ্ভুত জীবন কাহিনী

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *