বিজ্ঞানীদের অদ্ভুত কার্যাবলী দেখুন
বিজ্ঞানী শব্দটি মূলত পারিভাষিক অর্থ হচ্ছে আবিষ্কারক। যাদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কোন বিষয়ে ভাবনা-চিন্তা করে আবিষ্কার করা হচ্ছে তাদের প্রধান কাজ। এছাড়া অধ্যবসায় বলুন আর ধৈর্য বলুন এ বিষয়গুলো একজন মানুষকে খাটি সোনার মানুষ হিসেবে তৈরি করে থাকে। যার ভিতরে এই গুণাবলী থাকে।
সাধারণত বিজ্ঞানীদের এই গুণাবলীর সর্বোচ্চ অধিকারী তারা। কারণ হলো একজন বিজ্ঞানী একটি বিষয় সম্পর্কে ভাবনা চিন্তার জগতে সকল তথ্য সংগ্রহ করে বাস্তবে রূপদান করার জন্য আবিষ্কার করে থাকে। যা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ। এই পৃথিবীতে বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে এটা সম্ভব হয় না।
কিন্তু যাদের ভিতরে আলাদা কিছু গুণ ধৈর্যশক্তি, ইচ্ছা, পরিশ্রম সকল কিছুর বিনিময়ে নিঃস্বার্থভাবে একটি জিনিস আবিষ্কার ক্ষেত্রে নিরলস পরিশ্রম করে যায় বিজ্ঞানীরা। তাদের অবদান পৃথিবীর কোন মানুষ দিয়ে শেষ করতে পারবে না। তাইতো তারা চির অমর হয়ে স্বর্ণের অক্ষরে লিখা আছে আমাদের ইতিহাসের পাতায়।
বিজ্ঞানী নিউটন আবিষ্কারের কৌতুহলী কাজ
বিজ্ঞানী নিউটন একদিন একটি আপেল গাছের নিচে একটি চেয়ারে বসে আবিষ্কার সম্পর্কে বিভিন্নভাবে ভাবনার দুয়ারে হাবুডুবু খাচ্ছে। ঠিক এই মুহূর্তে আপেল গাছ থেকে একটি আপেল নিচে মাটিতে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক বিজ্ঞানী নিউটন ভাবেন, এটি মাটিতে পরল কেন ? এটিতো উপরেও যেতে পারত।
এখান থেকেই শুরু হলো তার এই বিষয়ে আবিষ্কার এবং শেষ পর্যন্ত সর্বোচ্চ প্রমাণস্বরূপ তিনি আবিষ্কার করে ফেললেন। কেন আপেল গাছ থেকে মাটিতে নিচে পড়ল উপর দিকে কেন যায়না। অর্থাৎ আপেক্ষিক ভর এর উপর নির্ভর করে যেকোনো জিনিস উপর থেকে ছেড়ে দিলে স্বভাবতই নিচের দিকে পড়ে থাকে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায়,
একজন বিজ্ঞানী তার আবিষ্কারের নেশায় দিনরাত পরিশ্রম করে সকল প্রচেষ্টা যখন ব্যর্থ হয়ে যায় তখন তারা সেই ব্যর্থতা থেকে আরো ব্যতিক্রমী শিক্ষা গ্রহণ করে যখন ওই কাজটি সফলতার পিছনে ছুটতে থাকে তখন স্বভাবতই সাফল্য এসে তাকে ধরা দেয়।
তার বাস্তব জীবনে। একজন বিজ্ঞানী সারারাত জেগে তার আবিষ্কার বিষয় ভাবনা চিন্তার দুয়ারে হাবুডুবু খেতে হঠাৎ একটু জিড়িয়ে যান। তারপর হঠাৎ করেই তার হাঁচি আসে। সেই হাঁচি থেকেই তার সকল চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার আবিষ্কারের মূলসূত্র প্রকাশিত হয়ে থাকে।অর্থাৎ তিনি সাফল্য হয়ে যান সেই আবিষ্কারের বিষয় নিয়ে।