
বর্তমানে বিশ্বায়নের যুগে আমরা জীবন যাপন করছি। আর এই সময়ের প্রেক্ষাপটে নিজেকে আত্মনির্ভরশীল হিসেবে দক্ষ একজন ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই জীবন তো একটাই বারবার নয়। নিজেকে তৈরি করুন আত্মনির্ভরশীল একজন দক্ষ মানুষ। একজন মানুষ মাতৃগর্ভ থেকে যখন পৃথিবীতে আসে তখন দেখতে পাই এই পৃথিবীর আলো-বাতাস।
ধীরে ধীরে বড় হয়ে যখন জানতে পারে শিখতে পারে এবং দেখতে পারে কখন থেকে শুরু হয় তার বাস্তব জীবনের পথ চলা। আর এই পথ চলার মাধ্যমে শুরু হয় তার জীবন যুদ্ধ। যে যুদ্ধে জয় লাভ করার জন্য মানুষ তার জীবনের শেষ চেষ্টাটুকু চালিয়ে যায়।
বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে যদি কোন ব্যক্তি তার নিজের ওপর আত্মবিশ্বাসী হয়ে সততার সাথে আদর্শ সাথে নিষ্ঠার সাথে মনোযোগ সহকারে নিজের সবটুকু পরিশ্রমের বিনিময় যে উপার্জন টুকু অর্জিত হয় তাতে নিজের তথা পরিবার সমাজ এবং দেশের অর্থনৈতিক ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হয়।
এছাড়াও প্রত্যেক দেশের সরকারপ্রধানরা ওই একটি বাক্য বারবার বলে থাকে যে নিজে আত্মনির্ভরশীল হওয়া অন্যকে আত্মনির্ভরশীল হিসেবে তৈরি করো। এছাড়া আত্মনির্ভরশীল মানে নিজের স্বাধীনতা অনুযায়ী স্বাধীনভাবে নিজের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে পথ চলা এবং সুপ্রতিষ্ঠিত একজন মানুষ হিসেবে সমাজে পরিচিত হওয়া।
পরনির্ভরশীল
পরনির্ভরশীল মানে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় পরের অধীনে সবকিছু করা। আর মানে পরের অধীনের যত প্রকার নিয়ম নীতি প্রয়োগ করা হয় তাতে ব্যক্তির নিজের কোন প্রকার স্বাধীনতা থাকে না।
সবচাইতে বড় কথা হচ্ছে যে ভরের উপর নির্ভর করে নিজের পরিবার সমাজ তথা বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে এক বিষণ্ন জীবনযাপন করা। আমরা বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বাস করে নিয়ম-নীতির বাইরে কোন কিছুই করা সম্ভব হয় না। সে ক্ষেত্রে নিজের শারীরিক মানসিক পারিবারিক সকল ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তা নিয়ে জীবন যাপন করতে হ…
আমরা চাইলে আত্মনির্ভরশীল হয়ে জীবন যাপন করতে পারি ।এতে করে পৃথিবীতে একদিকে যেমন বেকারত্ব দূর হয়ে যায় অন্যদিকে পরিবার সমাজ দেশ জাতির উন্নতির মূল লক্ষ্যে পৌঁছায়। তাই আত্মনির্ভরশীল মানে নিজেই নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস তৈরি করে নিজের মত করে কাজ করা।
আর পর নির্ভরশীল মানে পরের উপর ভরসা করে পরের নিয়ম নীতির মধ্যে থেকে পরের উপর নির্ভর করে জীবন চলা পরনির্ভরশীলতা।