
ঈদুল আজহা কবে ২০২৩ কোরবানির ঈদ কবে-ঈদুল আযহাকে আমরা প্রচলিত ভাষায় কোরবানির ঈদ বলে থাকি। অর্থাৎ ঈদুল আযহা এর শাব্দিক অর্থে বুঝায়, ঈদুল শব্দের অর্থ হচ্ছে, আনন্দ উৎসব। আর আজাহা শব্দের অর্থ হচ্ছে, ত্যাগ তিতিক্ষা বা বিসর্জন দেওয়া।আর এই ত্যাগের উৎসবকে কেন্দ্র করে কোরবানির ঈদ পালিত হয়ে আসছে।
উল্লেখ্য যে,বিশেষ করে, ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ আগে থেকে নির্ধারিত দিনক্ষণ তৈরি করা হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে কোরবানি ঈদের দিনখন অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ এই ঈদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিভিন্ন প্রকার পশু অর্থাৎ গরু, ছাগল,মহিষ, ভেড়া ইত্যাদি ঈদের পূর্বে মুসলমান ধর্মপ্রাণ মানুষ গুলিকে বিভিন্নভাবে সংগ্রহ করতে হয়। অর্থাৎ ক্রয় করতে হয়। তাই কোরবানির ঈদ কবে দেখে নিন।
ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ এর মূল সারমর্ম কি?
বিশ্বব্যাপী মুসলিম উম্মাহ তারা তাদের মহান সৃষ্টিকর্তাকে সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ঈদের দিন দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ পড়ার পর কোরবানি করে থাকে।আর এই কোরবানিকে কেন্দ্র করেই উদযাপিত হয়ে থাকে ঈদুল আযহা।
ঈদুল আজহা কবে ২০২৩ কোরবানির ঈদ কবে
মুসলমানদের প্রধান দুটি ধর্মীয় উৎসব পালিত হয়। তারমধ্যে প্রথমত হচ্ছে, ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ। এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে, ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ।এছাড়া কোরবানির ঈদ জিলহজ মাসের চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে নির্ধারিত সময়সূচি প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
সেক্ষেত্রে জিলহজ মাসের চাঁদের 10 তারিখে কোরবানির ঈদ পালিত হয়ে থাকে।অর্থাৎ রোজার ঈদের দুই মাস দশ দিন পর প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী কোরবানির ঈদ অনুষ্ঠিত হয়।দিনের হিসাবে যা সর্বোচ্চ 70 দিন অতিক্রম করার পরের দিন থেকে অর্থাৎ 3 দিন পর্যন্ত কুরবানী করা জায়েয রয়েছে। হিজরী সাল অনুযায়ী 10 তারিখ থেকে 12 তারিখ পর্যন্ত।
ঈদুল আযহা ২০২৩ কত তারিখে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী শতকরা 90 ভাগ মানুষ মুসলমান। সে ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশে কত তারিখে ঈদুল আযহা পালিত হবে। যেহেতু জিলহজ মাসের চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে প্রচলিত নিয়ম নীতি অনুসরণ করে কোরবানির ঈদ পালিত হয়। সেতু জিলহজ মাসের 10 তারিখ কোরবানির ঈদ বাংলাদেশে পালিত হবে।সে ক্ষেত্রে নির্ধারিত কোন দিনটিতে ঈদুল আযহা পালিত হবে তা নিচে উপস্থাপন করা হলো।
ঈদুল আযহা কিভাবে পালন করব?
ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ পালন করার ক্ষেত্রে নির্ধারিত ঈদের দিন ফজরের নামাজের পর থেকে জোহরের নামাজের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ঈদুল আযহা পালন করা হয়ে থাকে।
ঈদুল আজহা বা কোরবানি ঈদের নামাজ সুন্নত না ওয়াজিব
মুসলমান ধর্মের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রকম সমাধান এসে থাকে, নামাজ কে কেন্দ্র করে, সেখানে প্রস্তাব রাখা হয়, ঈদের নামাজ সুন্নত না ওয়াজিব। কিন্তু সুনির্দিষ্ট প্রমাণ স্বরূপ কোরআন এবং হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী ঈদুল আযহার নামাজ হচ্ছে, ওয়াজিব। যা জামাতের সহিত আদায় করতে হয়।
কোরবানি ঈদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম
প্রথমত নামাজে দাড়িয়ে সর্বপ্রথম নামাজের নিয়ত করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আরবীতে নিয়ত জানা থাকলে আরবিতে পড়বেন। আর যদি জানা না থাকে, তাহলে বাংলায় পড়তে পারেন। আল্লাহ তাআলার উদ্দেশ্যে কিবলামুখী হয়ে ঈদুল আযাহার দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ 6 তাকবীর এর সাথে ইমামের পিছনে আদায় করছি বলে নিয়ত বাধতে হয়। Refarens-sportsnet24
তারপর ছানা পাঠ করতে হবে। অর্থাৎ সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়াতাবারা কাসমুকা ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা-ইলাহা গাইরুকা।
তারপর ইমামের উচ্চস্বরে তাকবীর বলার সঙ্গে সঙ্গে মুসল্লিরাও তাকবীর বলবেন। প্রথম ও দ্বিতীয় তাকবীর বলার সময় উভয় হাত কান বরাবর উঠিয়ে ছেড়ে দিবেন। তৃতীয় তাকবীরের সময় উভয় হাত কান বরাবর উঠিয়ে না ছেড়ে হাত বাধবেন।
এরপর ইমাম সাহেব সূরা ফাতিহা এবং অন্য সূরা মিলিয়ে রুকু-সেজদা করবেন। মুসল্লিরাও ইমামের সঙ্গে রুকু-সিজদা করবেন।
দ্বিতীয় রাকাতঃ ইমাম সাহেব দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহা এবং অন্য সূরা মিলানোর পর রুকুতে যাওয়ার আগে অতিরিক্ত তিন তাকবীর প্রথম রাকাতের মতোই আদায় করবেন ।এরপর রুকু সিজদা করার পর অন্য নামাজের মতই সালাম ফিরানোর মাধ্যমে নামাজ শেষ করবেন।
উল্লেখ্য যে, এই নিয়মে ঈদুল ফিতর নামাজ আদায় করা হয়। ঈদের আগে-পরে কোন নফল না সুন্নত নামাজ নেই। এমনকি ঈদের নামাযের জন্য অন্য কোনো আযান ও ইকামতের প্রয়োজন হয় না।
ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদের নির্ধারিত দিনক্ষণ ঘোষণা
কোরবানির ঈদ আগামী ২৯ শে জুন দিনক্ষণ নির্ধারিত করা হয়েছে।এর উপর নির্ভর করে বাংলাদেশের মুসলিম উম্মাহ তারা তাদের কোরবানির সকল আয়োজন পরিপূর্ণ ভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন।
কোরবানির ঈদ সম্পর্কে চিরন্তন সত্য বাণী
কোরবানির ঈদ মুসলমানদের অত্যন্ত মর্মান্তিক ইতিহাসের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যে ইতিহাসের কথা আজও আমাদের অন্তরে নাড়া দিয়ে যায়। যাকে কেন্দ্র করে আজকে এই কুরবানীর ঈদ। আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষে কোরবানি করা হয়ে থাকে। কিন্তু কোরবানির যে সকল পশু ক্রয় করা হয়ে থাকে। সেখানে যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যা আমাদের মহান সৃষ্টিকর্তার বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। অর্থাৎ সম্পূর্ণ হালাল উপার্জনের অর্থের বিনিময়ে কোরবানির পশু ক্রয় করতে হবে ।যা কোরবানি কবুল হওয়ার অন্যতম প্রধান পূর্ব সূত্র। অন্যথায় কখনোই গ্রহণযোগ্য হবে না কোরবানি হিসেবে।
ঈদের মেহেদি ডিজাইন ২০২৩ নতুন মেহেদি ডিজাইন
ঈদুল আযাহার শুভেচ্ছা, মেসেজ/এসএমএস এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস
ঈদের শুভেচ্ছা,মেসেজ /এসএমএস, ছন্দ, বাণী এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস
ঈদ মোবারক ব্যানার, পোস্টার ডিজাইন, শুভেচ্ছা কার্ড এবং শুভেচ্ছা ব্যানার ডিজাইন
আজ ঈদ মোবারক, ঈদের এসএমএস/ মেসেজ, ঈদের শুভেচ্ছা বার্তা, ঈদের ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং ঈদের ছন্দ বাণী
ঈদ মোবারক পিকচার / ছবি / ফটো, ওয়ালপেপার ফ্রি ডাউনলোড
ঈদ মোবারক ২০২৩ গরীব, দুখী, মেহনতী, মানুষের কিসের দিন
সিম্পল মেহেদি ডিজাইন এবং ঈদের মেহেদি ডিজাইন
ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা, মেসেজ, স্ট্যাটাস ও ছবি
ঈদ মোবারক ২০২৩ ঈদ মোবারক পিকচার, ঈদ মোবারক ছন্দ এবং ঈদ মোবারক মেসেজ / SMS
ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস ২০২৩ (নতুন কালেকশন)
ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা-২০২৩ ঈদ মোবারক এসএমএস ফ্রী ডাউনলোড
ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস, মেসেজ / এসএমএস (SMS ),কবিতা ও পিকচার
ঈদের ফানি পিকচার, মেসেজ / এসএমএস, ইমেজ এবং ওয়ালপেপার ফ্রী ডাউনলোড