ছাত্র-ছাত্রীদের নতুন এক সুখবর
ছাত্র-ছাত্রীদের নতুন এক সুখবর।বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে তথা বিশ্বায়নের এই যুগে প্রত্যেকটি মানুষ এখন উপার্জনের জন্য বিভিন্ন নিয়ম নীতি কায়দা-কৌশল অনুসরণ করে জীবনে সর্বোচ্চ উপার্জন করে থাকে। যা অতীতের তুলনায় বর্তমান সময়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তেমনিভাবে ইন্টারনেটের বর্তমান সময়ে সকল ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার পাশাপাশি অনায়াসেই খুব সহজে ইনকাম করার সর্বশ্রেষ্ঠ সুযোগ রয়ে রয়েছে।
তারা তাদের পড়াশোনার পাশাপাশি অবসর সময়ে বিভিন্ন বন্ধু-বান্ধবদের সাথে অযথা সময় না কাটিয়ে প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে অনলাইনে একটু সময় দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ইনকাম করা সম্ভব। পাশাপাশি নিজের জীবন তথা পরিবার, দেশ, জাতি, সমাজ ভবিষ্যতে আলোকিত হওয়ার নতুন সম্ভাবনা তৈরি করে দেয় প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনে।
এছাড়া আমরা যারা নিয়মিত ভাবে পড়াশোনা করে পড়াশোনার অধ্যায় শেষ করার পর। শুরু হয় চাকরি নামের সোনার হরিণের পেছনে ছোটা। সে ক্ষেত্রে শতকরা 10 জন ছাত্র-ছাত্রী তাদের কাঙ্ক্ষিত সাফল্য টি অর্থাৎ চাকরি পেয়ে থাকেন। বাকি শতকরা 90 ভাগ মানুষ বেকারত্বের ভয়ঙ্কর অন্ধকার জীবন বেছে নেয়।
পরিশেষে পরিবার দেশ জাতি সমাজ ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। উক্ত সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়ার একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হচ্ছে ছাত্রজীবন থেকেই যদি কোন পেশার সাথে জড়িত হয়ে নিজেকে ফিট করতে পারে। সেক্ষেত্রে বেকারত্বের সংখ্যা থাকবে না বলেই হানডেট পারসেন আমরা আশাবাদী।
এছাড়া আপনারা উন্নত দেশগুলোতে জরিপ করলে খুব সহজেই একটি বিষয় অনুমান করতে পারবেন। তারা খুব অল্প বয়স থেকে পড়াশোনার পাশাপাশি যেকোনো ব্যক্তিগত কাজের দক্ষতা অর্জন করে থাকে। এবং পরবর্তীতে তারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ একজন সাফল্য অর্জনকারী মানুষ হিসাবে পরিচিত হয়ে থাকে।
এর জন্য সকল ছাত্র-ছাত্রীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, আপনারা যে কোনোভাবে পড়াশোনার পাশাপাশি ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থাৎ পার্টটাইম সময় দিয়ে ফেসবুক থেকে ইনকাম করা, ইউটিউব থেকে ইনকাম করা, অনলাইন থেকে ইনকাম করা এক কথায় ইন্টারনেটে ইনকামের যতগুলো সোর্স রয়েছে যেকোনো একটি সিলেক্ট করে আপনি আপনার কাংখিত পেশা হিসেবে পরবর্তীতে গ্রহণ করতে পারবেন।