ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি সফল দেশ। এই কথার তাৎপর্য পূর্ণ অর্থ হচ্ছে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা হওয়ার পূর্ব থেকে বর্তমান সময় অবধি পর্যন্ত অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে সময় পাড়ি দিয়ে বর্তমান সময়ে উন্নতির শীর্ষে অবস্থান করছে ।তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে বাংলাদেশ,
এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসাবে একটি সফল দেশ হিসাবে বিশ্বের মানচিত্রে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছে ।এই পৃথিবীতে প্রত্যেকটি জিনিস অর্জন করতে গেলে তার পিছনে যথেষ্ট পরিশ্রম ত্যাগ-তিতিক্ষা ভালোবাসা সকল কিছুর বিনিময়ে একটি পরিপূর্ণ দায়িত্ব পালন করলে,
তবেই সেদেশের সকল কর্মকান্ড পরিবর্তন করে উন্নতির দিকে ধাবিত করা সম্ভব তার বাস্তব উদাহরণ হিসেবে আমাদের এই বাংলাদেশ মডেল হয়ে থাকবে সারা বিশ্বের সকল মানুষের অন্তরে। এছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি সফল দেশ এই কথাটুকু অর্জন করতে গিয়ে কি পরিমান ত্যাগ-তিতিক্ষা বিসর্জন দিয়ে আমাদের এই স্থানে অবস্থান করতে হয়েছে।
তার একমাত্র মর্ম আমাদের বর্তমান এই সময়ের সুযোগ্য নেতৃত্বদানকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনিই ভালো জানেন। তাই ডিজিটাল বাংলাদেশ আমাদের সকলের দেশ সকলে মিলেমিশে দল-মত নির্বিশেষে এই দেশকে ভালবেসে আরও উন্নতির দিকে ধাবিত করি এটাই হোক আমাদের বর্তমান সময়ের স্লোগান।
ডিজিটাল বিপ্লবের শুরু ১৯৬৯ সালে ইন্টারনেট আবিষ্কারের ফলে। তখন থেকে মানুষ দিন দিন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে ইন্টারনেটের সাথে বিভিন্ন ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত করে দৈনন্দিন জীবনের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা, কৃষি এবং মানুষের মৌলিক চাহিদা গুলো ডিজিটাল এই সময়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল কার্যাবলী সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
এছাড়া হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখেছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সেই স্বপ্ন * করলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ডিজিটাল বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে বাংলাদেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, যোগাযোগব্যবস্থা, শিল্প-কলকারখানা ইত্যাদি
আরো অন্যান্য বিষয়গুলির রয়েছে। যেখানে এমন কোনো খাদ নেই। যেখানে ডিজিটালের ছোঁয়া পাই নি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ তথা পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের বিনিময় সকল কিছু সর্বোচ্চ ত্যাগের বিনিময়ে এই দেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল।
বর্তমান সময়ে অর্থাৎ স্বাধীনতার 50 বছর পূর্তি উপলক্ষে আজকে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে অবস্থান করছি।যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি দেশ কিভাবে অতি দ্রুত স্বল্প উন্নত একটি দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে তার নজির আমাদের এই ডিজিটাল বাংলাদেশ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে দল-মত নির্বিশেষে প্রত্যেকটি নাগরিক তাদের সকল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং রাজনৈতিক দলের সকল নেতৃবৃন্দ মিলে আমাদেরকে নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে তবেই আমরা আরো পাব সর্বোচ্চ সফলতা যা বিশ্বের মানচিত্রে একটি রোল মডেল হিসেবে বাংলাদেশের নাম লেখা থাকবে।
বর্তমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং তার রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ নিয়ে বাংলাদেশের সকল সেক্টরে ডিজিটাল হওয়ার জন্য কর্মপ্রচেষ্টায় অগ্রদূত রয়েছেন।বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাত, কৃষি খাত, স্বাস্থ্য খাত, বিনিয়োগ খাত, শিল্প খাত, পরিবহন খাত, শিক্ষা খাত, বাণিজ্য খাত, উক্ত সেক্টর গুলিতে
যদি আমরা সর্বোচ্চ জবাবদিহিতার মধ্যে সত্যতার মধ্যে দিয়ে দায়িত্ব গুলো সঠিকভাবে পালন করতে পারি। তবে আরও দ্রুত উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে এবং বিনিময়ে বাংলাদেশ পাবে একটি সোনার বাংলাদেশ। এছাড়া পৃথিবীর যে কোন দেশ উন্নতির লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে অবশ্যই উক্ত দেশের আপামর জনসাধারণ
এবং ঊর্ধ্বতন সকল ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে সর্বোচ্চ জবাবদিহিতার মধ্যে দিয়ে সকল দায়িত্ব গুলো নিজের মতো করে পালন করলে তবেই উক্ত দেশটি খুব সহজেই উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছে যায়। তেমনি ভাবে আমরা যদি একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে সফল দেশ হিসাবে পেতে চাই।
তাহলে অবশ্যই আমাদের উন্নত তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার আরও উন্নতির মাধ্যমে ব্যবহারের সকল সুযোগ-সুবিধা সুনিশ্চিত থাকতে হবে।ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে সকল সুযোগ-সুবিধা ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রচারিত হবে সেক্ষেত্রে আমাদেরকে আরো সততার সাথে মায়ের সাথে যাবতীয় কার্যাবলী দায়িত্ব সরকারের পালন করতে হবে। যেখানে সকল ধরনের অন্যায় অবিচার দুর্নীতি সুদ-ঘুষ সকল কিছু পরিহার করতে হবে প্রত্যেকটি মানুষের মনের মধ্যে থেকে।তবেই এই দেশটি হবে একটি সফল ডিজিটাল বাংলাদেশ অন্যথায় সম্ভব নয়।Refarens-sportsnet24